কুলখানি কি জায়েজ - Axtarish в Google
মৃত ব্যক্তির জন্য কোনো দিন-তারিখ নির্ধারণ না করে গরীব-মিসকিনদেরকে খাবার খাওয়ানোটাও ঈসালে সওয়াবের একটি বৈধ পন্থা। ইদানীং মানুষ মারা গেলে খাবারের আয়োজনে সমাজের নেতৃত্বস্থানীয় ও ধনাঢ্য ব্যক্তিদেরকে প্রাধান্য দেয়া হয়। এটি অনুচিত পদ্ধতি।
11 июл. 2024 г.
23 авг. 2021 г. · এর উত্তর হলো- ইসলাম কখনো এসব সমর্থন করে না। তবে মৃত ব্যক্তির কাছে সওয়াব পৌঁছানের নিয়তে— কেউ যদি গরিব-দুঃখী ও এতিম-অসহায়দের খাবার দেয়, তাহলে সেটা জায়েজ আছে। প্রথাগত খাবার আয়োজন ...
26 окт. 2020 г. · আমাদের দেশে মৃত ব্যক্তির নামে তিন দিনের দিন কুলখানি নামে এবং ৪০ দিনের দিন চল্লিশা নামে যে খানার আয়োজন করা হয়, তা ইসলামসম্মত নয়। তবে হ্যাঁ, মৃত ব্যক্তির ইসালে সওয়াবের নিয়তে দিন-তারিখ নির্দিষ্ট না করে ...
14 мар. 2021 г. · উত্তর : মৃত ব্যক্তির জন্য তিন দিন, সাত দিন বা ৪০ দিনে যে কুলখানির আয়োজন করা হয়, এই আয়োজনের কোনো ভিত্তি নেই ইসলামে। উত্তম হচ্ছে, মৃত ব্যক্তির জন্য সদকা করা, দান করা। মৃত ব্যক্তিকে সাহায্য করার ...
14 нояб. 2016 г. · কুলখানি ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে প্রচলিত একটি প্রথা। কোনো ব্যক্তি মারা যাওয়ার তিন দিন, চার দিন, সাত দিন পর কুলখানির আয়োজন করা হয়। স্থানভেদে কুলখানি পালনের নিয়মে ভিন্নতা লক্ষ্য করা যায়।
মুর্দার নামে কুরআনখানি, ফাতেহাখানি, কুলখানি শরীয়তসম্মত কি? | দ্বীনী প্রশ্নোত্তর | আবদুল হামীদ ফাইযী.
মৃতদের উদ্দেশে জীবিতদের কৃত আমলের সাওয়াবও কবরে পৌঁছে, যা কুরআন ও হাদিস থেকে প্রমাণিত। ... জীবিতদের দোয়ার প্রতি তারা কতটা কাঙ্গাল হয়। মৃতদের কাছে সাওয়াব পৌঁছানো কি সম্ভব : মৃতদের কাছে কি সাওয়াব পৌঁছানো সম্ভব?
و علَيْــــــــــــــــــــكُم السلام ورحمة الله وبركاتهبسم الله الرحمن الرحيمমৃতের নামে চল্লিশা, কুলখানী ও বছররকী ইত্যাদি করার শরয়ী কোন ভিত্তি নেই।
মৃত ব্যক্তির মাগফিরাতের জন্য দুআ করা এবং বিভিন্ন নফল ইবাদত যেমন-দান-সদকা, তাসবীহ-তাহলীল, তেলাওয়াত ইত্যাদি করে তার সওয়াব মৃতকে পৌঁছানো গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল, যা হাদীস শরীফের বহু দলীল দ্বারা প্রমাণিত। তবে এটি একটি ব্যক্তিগত ...
Novbeti >

 -  - 
Axtarisha Qayit
Anarim.Az


Anarim.Az

Sayt Rehberliyi ile Elaqe

Saytdan Istifade Qaydalari

Anarim.Az 2004-2023