নারীবাদী তত্ত্ব লিঙ্গ বৈষম্য বিশ্লেষণের উপর গুরুত্ব প্রদান করে। নারীবাদে উদ্ভাবিত বিষয়গুলোতে বৈষম্য, আপত্তিকর (বিশেষ করে যৌন বিষয়ক আপত্তি), নিপীড়ন, পিতৃতন্ত্র, ...

সমালোচনামূলক তত্ত্বের পার্শ্বশাখা হিসেবে নারীবাদী চিন্তা-ভাবনার প্রকাশ পরিলক্ষিত ... অথবা, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক চর্চায় নারীবাদী দৃষ্টিভঙ্গি পর্যালোচনা করো।

গড়ে তোলা তত্ত্ব এবং একই সঙ্গে তার প্রয়োগ ও দৃষ্টিভঙ্গি। নারীবাদের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে একটি লিঙ্গ বৈষম্যহীন. সমাজ গড়ে তোলা, যেখানে নারী তার নিজস্ব পরিচিতি নিয়ে বেঁচে থাকতে পারবে।” (বাসবী চক্রবর্তী,.

জনতার ইতিহাস সম্বন্ধে অজ্ঞ ও উদাসীন। সত্তর দশকের পর থেকে নারীবাদের প্রভাবে. সারা পৃথিবীতেই নারী, পুরুষ ও সমাজ সম্বন্ধে প্রচলিত তত্ত্ব ও ধারণাগুলির আমূল. পরিবর্তন হতে থাকে। নারী আন্দোলন ও নারীবাদী তত্ত্বের বিস্তারের সঙ্গে সঙ্গে.

... 'Sex' অর্থাৎ জৈবিক লিঙ্গ এবং 'Gender' বা সামাজিক লিঙ্গ—এই দুটি ধারণাকে. আলাদা করে চিহ্নিত করাই হলো নারীবাদী তত্ত্বের প্রধান সূত্রগুলির মধ্যে অন্যতম। পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি অনুসারে সমাজে নারীর ভূমিকা জৈবিকভাবে নির্ধারিত।

হয় নি। নারীরও যে এই সমস্ত কিছু থাকতে পারে - তা নারী-পুরুষ কেউই ভাবতে পারতো না। কিন্তু. এই সমস্ত গ্রন্থ নারীর আত্ম-আবিষ্কারে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিল। সমাজের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে নারীমুক্তির চেতনাও বিকাশ লাভ করে।

মানুষের যুক্তিবাদী মনন ও চিন্তায় বিশ্বাসী এবং সেই যুক্তি দিয়েই মনে করে যে পুরুষ ও. নারীর মধ্যে চিন্তা, বুদ্ধি ও মেধার দিক থেকে কোনো তারতম্য নেই। সেই কারণে সমাজে. বসবাসকারী নারী পুরুষের একই অধিকার উপভোগ করা উচিত।

নারীর অধিকার আদায়ের প্রয়াসই নারীবাদ। এই অধিকার রাষ্ট্র, সমাজ, পরিবার, ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত। অনেক ক্ষেত্রেই নারী তার উপর অর্পিত অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। নারীবাদ সে অধিকার আদায়ের সংস্থা বা সংগঠন [agency] হিসাবে ...

... (Hegemonic Masculinity)। এই. ধরনের পুরুষতন্ত্র নারীবাদী চিন্তনকে আন্তর্জাতিক রাজনীতির পক্ষে অনুপযুক্ত বলে মনে করে। নারীবাদী লেখকদের সবচেয়ে বেশি অভিযোগ প্রাধান্যকারী বাস্তববাদী তত্ত্বের বিরুদ্ধে। নারীবাদী আন্তর্জাতিক.